ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষে দুই ছাত্রসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। আজ বেলা ১১টার দিকে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, কলেজছাত্র মো. শাহিন, মাদ্রাসাছাত্র মাহবুব, মাহফুজ (৪৫) ও মিজান (৫০), আরেকজনের নাম জানা সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হ্যালিকপ্টার যোগে খুব দ্রুত ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
হযরত মোহাম্মদ (সা.) ও মা ফাতেমাকে কেন্দ্র করে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে কু-রূচি সম্পন্ন বাজে কথা বলে মেসেজ করায়। সেই মেসেজের স্ক্রিনশট দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে। তওহীদি জনতার ব্যানারে আজ সকালে একটি প্রতিবাদ সম্মেলন এর আয়োজন করা হয়। সম্মেলনটি শান্তিপূর্ণভাবেই হয়। বক্তব্য শেষে কিছু লোকজন মিছিলের অবতারণা করলে পুলিশ সম্মেলন এর সমাপ্তি ঘোষনা করতে বলেন। এতে করে পুলিশের উপর ইট পাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন উত্তেজিত জনতা বলে অভিযোগ করেছে পুলিশ।
পুলিশ টিয়ারশেল, কাঁদানি গ্যাস, রাবার বুলেট ও লাঠি চার্জ করা শুরু করে। এতে করে মুহুর্তেই ঘটনাস্থল পুলিশ জনতার সংঘর্ষে রূপ নেয়। পুলিশ ও জনসাধারণ সহ শতাধিক লোক নিহত হয়। ফেসবুকের সুবাধে দেখা যায় হতাহতের সংখ্যা আর-ও অনেক বেশি।
ইতিমধ্যে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের এক নেতা মৃত্যুর খবর জানা গেছে।
এরকম কটূক্তি করায় শনিবার বিপ্লব বিশ্বাস নামের এক যুবককে আটক করেছে বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশ। ওই কটূক্তির ঘটনায় রবিবার সকাল ১০ টায় মুসল্লি ও জনতা একত্রিত হয়ে বোরহানউদ্দিন থানা ঘেরাও করলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে পাঁচজনের মৃত্যু হয়।
বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানা গেছে গুলিবিদ্ধ ২০ জন সহ শতাধিক আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আহত অনেককেই ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকজনকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও নেয়া হয়েছে। বোরহান উদ্দিনের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন ক্লিনিকেও রয়েছে অনেক ভর্তি।
এলাকায় এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। চলছে থেমে থেমে দ্বিমুখী সংঘর্ষ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দুপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি দ্রুত আনতে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে। পুলিশের আইজি বলেছেন “এটি একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। দ্রুত তদন্ত কমিটি ঘঠন করা হবে।”
অনেকেই আহত হয়েও চিকিৎসা নিতে বরিশাল ম্যাডিকেল কিংবা ভোলা সদর হাসপাতালে যাচ্ছেন না। পুলিশ যেহেতু বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তাই তারা শঙ্কিত।
এলাকাবাসী জানান এখন তাদের এলাকায় থাকায় দুষ্কর হয়ে যাবে। পুলিশ নানা ধরণের নির্যাতন করবে। তদন্তের নামে হামলা মামলা করবে।
ফেসবুকে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বক্তব্য সহ পুলিশকে তীব্র ভাষায় কটুক্তি করা হচ্ছে। ৯২% মুসলিম প্রদান দেশে ইসলামের শ্রেষ্ঠ ব্যাক্তিকে কলুষিত করে বাজে মন্তব্য করার পর এই দেশের মানুষ শান্তিপূর্ণ আন্দোলন বা মিছিল-ও করার সুযোগটুকু পায় না।
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষে দুই ছাত্রসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। আজ বেলা ১১টার দিকে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, কলেজছাত্র মো. শাহিন, মাদ্রাসাছাত্র মাহবুব, মাহফুজ (৪৫) ও মিজান (৫০), আরেকজনের নাম জানা সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হ্যালিকপ্টার যোগে খুব দ্রুত ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
হযরত মোহাম্মদ (সা.) ও মা ফাতেমাকে কেন্দ্র করে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে কু-রূচি সম্পন্ন বাজে কথা বলে মেসেজ করায়। সেই মেসেজের স্ক্রিনশট দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে। তওহীদি জনতার ব্যানারে আজ সকালে একটি প্রতিবাদ সম্মেলন এর আয়োজন করা হয়। সম্মেলনটি শান্তিপূর্ণভাবেই হয়। বক্তব্য শেষে কিছু লোকজন মিছিলের অবতারণা করলে পুলিশ সম্মেলন এর সমাপ্তি ঘোষনা করতে বলেন। এতে করে পুলিশের উপর ইট পাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন উত্তেজিত জনতা বলে অভিযোগ করেছে পুলিশ।
পুলিশ টিয়ারশেল, কাঁদানি গ্যাস, রাবার বুলেট ও লাঠি চার্জ করা শুরু করে। এতে করে মুহুর্তেই ঘটনাস্থল পুলিশ জনতার সংঘর্ষে রূপ নেয়। পুলিশ ও জনসাধারণ সহ শতাধিক লোক নিহত হয়। ফেসবুকের সুবাধে দেখা যায় হতাহতের সংখ্যা আর-ও অনেক বেশি।
ইতিমধ্যে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের এক নেতা মৃত্যুর খবর জানা গেছে।
এরকম কটূক্তি করায় শনিবার বিপ্লব বিশ্বাস নামের এক যুবককে আটক করেছে বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশ। ওই কটূক্তির ঘটনায় রবিবার সকাল ১০ টায় মুসল্লি ও জনতা একত্রিত হয়ে বোরহানউদ্দিন থানা ঘেরাও করলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে পাঁচজনের মৃত্যু হয়।
বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানা গেছে গুলিবিদ্ধ ২০ জন সহ শতাধিক আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আহত অনেককেই ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকজনকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও নেয়া হয়েছে। বোরহান উদ্দিনের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন ক্লিনিকেও রয়েছে অনেক ভর্তি।
এলাকায় এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। চলছে থেমে থেমে দ্বিমুখী সংঘর্ষ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দুপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি দ্রুত আনতে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে। পুলিশের আইজি বলেছেন “এটি একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। দ্রুত তদন্ত কমিটি ঘঠন করা হবে।”
অনেকেই আহত হয়েও চিকিৎসা নিতে বরিশাল ম্যাডিকেল কিংবা ভোলা সদর হাসপাতালে যাচ্ছেন না। পুলিশ যেহেতু বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তাই তারা শঙ্কিত।
এলাকাবাসী জানান এখন তাদের এলাকায় থাকায় দুষ্কর হয়ে যাবে। পুলিশ নানা ধরণের নির্যাতন করবে। তদন্তের নামে হামলা মামলা করবে।
ফেসবুকে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বক্তব্য সহ পুলিশকে তীব্র ভাষায় কটুক্তি করা হচ্ছে। ৯২% মুসলিম প্রদান দেশে ইসলামের শ্রেষ্ঠ ব্যাক্তিকে কলুষিত করে বাজে মন্তব্য করার পর এই দেশের মানুষ শান্তিপূর্ণ আন্দোলন বা মিছিল-ও করতে পারবে না। এই নিয়ে সবাই শঙ্কিত। বাংলাদেশে কি হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত? কাউকে তো মারতে যায়নি মুসলিম রা তবুও হামলা কেন? এসমস্ত বিষয় নিয়েই রীতিমত ভাইরাল করা হয়েছে বিষয়টিকে।
পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছে তারা থানা ঘেরাও করেছিল। তারা পুলিশের উপর হামলা করেছিল।
পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছে তারা থানা ঘেরাও করেছিল। তারা পুলিশের উপর হামলা করেছিল। পুলিশের উপর হামলা করায় তারা আত্মরক্ষার্থে গুলি করেছে।
একজন আন্দোলন কারী বলেন “আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছিলাম। কেন আমাদের উপর গুলি করা হল? পুলিশ কাদের হয়ে আমাদের বিপক্ষে অস্র হাতে নিল? পুলিশ কি চায়? ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করার দু:সাহস এই দেশে ওরা পায় কি করে? ওরা ওদের ধর্ম পালন করা জন্য যতোটা সুবিধা এই দেশে পায় তার বিন্দুমাত্র সুবিধাও মুসলিমরা অন্য দেশে পায় না। আর আজ ওরা হযরত মোহাম্মদ সা: ও মা ফাতেমা রা: কে বাজে কথা বলায় যখন আমরা কারো উপরে হামলা , গালিগালাজ বা আক্রমণ করিনি। শুধুমাত্র আমরা প্রতিবাদ করেছি। আমাদের উপরই গুলি করা হলো? কার বা কাদের মদদে এসব করছে? পুলিশরা কি মুসলামান নাকি ওরাও ওদের সহোদর?”
ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় বয়ে যাচ্ছে। কেউ কিছু বলার নেই। সরকার থেকে কোন প্রকার বক্তব্য দেয়া হয়নি।
রতে পারবে না। এই নিয়ে সবাই শঙ্কিত। বাংলাদেশে কি হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত? কাউকে তো মারতে যায়নি মুসলিম রা তবুও হামলা কেন? এসমস্ত বিষয় নিয়েই রীতিমত ভাইরাল করা হয়েছে বিষয়টিকে।
পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছে তারা থানা ঘেরাও করেছিল। তারা পুলিশের উপর হামলা করেছিল।